পলিটেকনিক

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

লিখেছেন mstlima

১৯৬২ সালে চট্টগ্রাম শহরের নাসিরাবাদ এলাকায় চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি বাংলাদেশের ২য় বৃহত্তম পলিটেকনিক। ষোলশহর দৈনং গেট থেকে বাইজিদ বোস্তামী সড়কে প্রায় এক কিলোমিটার উত্তর দিকে এসে পশ্চিম পাশে সবুজ পাহাড়ের কোল ঘেঁষে সাগরুপে দাঁড়িয়ে আছে এই প্রতিষ্ঠানটি। ইনস্টিটিউটের পশ্চিমে রয়েছে চট্টগ্রাম সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজ, পূর্বে বাংলাদেশ কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও মহিলা কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, উত্তরে সুবিশাল শিল্প এলাকা। আজকের আলোচনায় আমরা চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সম্পর্কে বিস্তারিত জানবোঃ

Table of Contents

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর ইতিহাস

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পূর্বে তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের সময় ১৯৬২ সালে এই ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম থেকেই ৭টি ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স নিয়ে এই পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটটির যাত্রা শুরু হয়। 

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট
ইআইআইএন (EIIN) ১৩৩৪৫৮
নীতিবাক্য প্রযুক্তিই অগ্রগতি
ব্যবস্থাপনা সরকারি
শিক্ষার্থী ধরণ সহশিক্ষা
প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
বাংলায় চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
ইংরেজিতে (ব্লক লেটার) CHITTAGONG POLYTECHNIC INSTITUTE
স্থাপিত ১/১/১৯৬২
ফোন ০২৪১৩৮০০৬৮
মোবাইল ০১৯১৬৪৮৮২০২
ই-মেইল cpigeneral@yahoo.com
ওয়েবসাইট www.ctgpoly.gov.bd
ক্যাম্পাস ভূমি ৩৩ একর
ঠিকানা
হোল্ডিং নম্বর/রোড শোলকবহর
ডাকঘর পলিটেকনিক
পোস্ট কোড ৪২০৯
ওয়ার্ড ০৮
উপজেলা/থানা কুলশি
জেলা চট্টগ্রাম
বিভাগ চট্টগ্রাম

ভিশন ও মিশন

ভিশন

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শিক্ষার্থীদের বুদ্ধি এবং দক্ষতার সীমানা ছাড়িয়ে জাতীয় উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিতে নিষ্ঠা এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধতা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটি গতিশীল এবং প্রগতিশীল শিক্ষার পরিবেশের মধ্যে মানসম্পন্ন শিক্ষা এবং দক্ষ জনশক্তি প্রদানের লক্ষ্যে কাজ করছে। 

মিশন 

প্রতিযোগিতামূলক এই বিশ্বে আমাদের দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই আমাদের কর্তব্য । বর্তমানে দক্ষ কর্মী বাহিনী ছাড়া একটি দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। সুতরাং আমাদের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে আমাদের শিক্ষার্থীদের দক্ষ হতে হবে। আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সামনে থাকা চ্যালেঞ্জগুলোকে সফলতার সঙ্গে অতিক্রম করার জন্য আমরা নিজেদেরকে প্রস্তুত করছি। 

প্রিন্সিপালের বার্তা 

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রকৌশল ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে অন্যতম শ্রেষ্ঠ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা হয়েছিল স্বাধীনতার পূর্বে ১৯৬২ সালে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে সাতটি কোর্সে পাঠদান হচ্ছে । বর্তমানে এখানে প্রায় ৫ হাজারের অধিক শিক্ষার্থী রয়েছে। ইনস্টিটিউটটি তাদের শিক্ষার্থীদের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিভিন্ন শাখায় দক্ষতা ভিত্তিক প্রযুক্তিগত শিক্ষা দেয়ার জন্য সর্বোত্তম প্রযুক্তিগত শিক্ষার জন্য নিবেদিত। বছরের পর বছর ধরে এই প্রতিষ্ঠান কারিগরি শিক্ষাদান এবং গবেষণায় এর শ্রেষ্ঠত্ব এবং উজ্জ্বলতা ধরে রেখেছে। এখানে, আমরা শিক্ষা এবং মানকে গুরুত্ব দিই। সুতরাং, আমরা শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ সেবা প্রদান করার চেষ্টা করি এবং সে কারণেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি নিরলসভাবে।

পরিচালনা পর্ষদ

মন্ত্রণালয় ও বিভাগঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের “শিক্ষা মন্ত্রণালয়” এর “কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগ” এর অধিনের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
প্রশাসনিক পরিচালনাঃ “বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর” চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট -এর প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।
একাডেমিক পরিচালনাঃ “বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড” সিপিআই এর একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা করে।

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর সুযোগ সুবিধা

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের মূল ক্যাম্পাসটি প্রায় ৩৩ একর জমিতে বিস্তৃত। তিনতলা বিশিষ্ট মূল একাডেমিক ভবন ছাড়াও রয়েছে খেলার মাঠ, শিক্ষার্থীদের আবাসিক হল, শিক্ষক এবং স্টাফদের জন্য কোয়ার্টার, তিনতলা বিশিষ্ট একটি কম্পিউটার বিল্ডিং, বড় একটি বাগান, মসজিদ, একটি শহীদ মিনার, বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ও একটি সাব-পোস্ট অফিস। আবাসিক এরিয়াটি বিভিন্ন রকমের গাছপালা দিয়ে ঘেরা। প্রতিষ্ঠানের ল্যাবগুলো আধুনিক ল্যাব ইকুইপমেন্ট এবং দক্ষ ইন্সট্রাকটর দ্বারা সমৃদ্ধ। এখানে বিভিন্ন কোর্সের জন্য আলাদা আলাদা ল্যাব এবং ওয়ার্কশপ রয়েছে।

ওয়ার্কশপ

শিক্ষার্থীদের জ্ঞানকে বিকশিত করার জন্য বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রি ভিজিট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল এটাচমেন্ট করা হয়। চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি বাস্তবিক জ্ঞান অর্জনকে অনেক গুরুত্ব দিয়ে থাকে। সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল, পাওয়ার, ইলেকট্রনিক্স, কম্পিউটার, এনভায়রনমেন্ট বিভাগের ব্যবহারিক ক্লাস প্রায়ই অনুষ্ঠিত হয়। 

লাইব্রেরি

বাংলাদশের প্রতিটি সরকারি পলিটেকনিক এর মতো চট্টগ্রাম পলিটেকনিক এর একটি সুবিশাল লাইব্রেরি রয়েছে। শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ বিনামুল্যে এই লাইব্রেরির সকল সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারে। 

মেডিক্যাল সার্ভিস

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক এর সকল ছাত্র,শিক্ষক এবং কর্মচারীদের প্রাথমিক চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য ক্যাম্পাসে একটি মেডিক্যাল সার্ভিস সেন্টার রয়েছে। এটি ছাত্র,শিক্ষক এবং কর্মচারীদের নিরাপত্তার জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।

পলিটেকনিক ডাক বিভাগ

ছাত্র, শিক্ষকসহ সকলের সুবিধার জন্য চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ক্যাম্পাসে একটি সাব পোস্ট অফিস রয়েছে। এই পোস্ট অফিসটি ক্যাম্পাসের মধ্যেই অবস্থিত, যা ছাত্রদের এবং শিক্ষকদের জন্য বিভিন্ন ডাকসেবার সুবিধা প্রদান করে। যেমন, ডাক পাঠানো, পার্সেল গ্রহণ ও গুরুত্বপূর্ণ নথি প্রেরণ করা।

মাঠ ও উন্মুক্ত স্থান

শিক্ষার্থীদের শরীর ও মনকে সতেজ রাখার জন্য চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে একটি বিশাল খেলার মাঠ রয়েছে। এই পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটটির সবুজ শ্যামল পরিবেশ সবার মন মুগ্ধ করে। 

কোয়াটার

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক এর শিক্ষক এবং স্টাফদের জন্যও আলাদা আলাদা কোয়াটার আছে। এই কোয়াটারগুলো নিরাপত্তা ও স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে বসবাসের জন্য তৈরি করা হয়েছে, যাতে শিক্ষক ও স্টাফরা তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি পরিবারের সাথে নিরাপদ ও সুষ্ঠুভাবে জীবনযাপন করতে পারেন। এছাড়া, এই আবাসনগুলো শিক্ষকদের মধ্যে একটি পারস্পরিক সম্পর্ক তৈরি করতে সহায়তা করে, যা শিক্ষার পরিবেশকে আরও উন্নত করে।

পরিচালিত প্রতিষ্ঠান

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটটি মূলত বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক পরিচালিত। এই ইনস্টিটিউটটি বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত শিক্ষার অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এখানে বিভিন্ন কারিগরি ও ভোকেশনাল প্রশিক্ষণ কোর্সের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়নে সহায়তা করা হয়। এছাড়া, প্রতিষ্ঠানটি দেশব্যাপী কারিগরি শিক্ষার প্রসার ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে।

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান 

 চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ক্যাম্পাসে একটি বৃহৎ জামে মসজিদ রয়েছে। এই মসজিদটি শিক্ষার্থীদের এবং ক্যাম্পাসের সকল সদস্যদের জন্য একটি শান্তিপূর্ণ স্থান হিসেবে কাজ করে, যেখানে তারা নিয়মিত নামাজ আদায় করতে পারেন। মসজিদটির নকশা অত্যাধুনিক এবং পরিবেশবান্ধব উপাদানে নির্মিত, যা সবার জন্য স্বাচ্ছন্দ্য এবং শান্তির অনুভূতি দেয়। এখানে জামাতে নামাজ পড়ার পাশাপাশি ইসলামী পাঠদান ও ধর্মীয় আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়, যা শিক্ষার্থীদের আত্মিক ও নৈতিক উন্নয়নে সহায়তা করে।

প্লে-গ্রাউন্ড

পড়াশোনা এবং দৈনন্দিন কাজকর্ম করতে করতে ছাত্র- ছাত্রীদের মধ্যে একঘেয়ামিতা দেখা দেয়। খেলাধুলা এবং বিনোদন ছাত্র- ছাত্রীদের সেই একঘেয়েমিতা দূর করে। শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা এবং অন্যান্য সহশিক্ষা কার্যক্রমে দক্ষ করে গড়ে তোলার জন্য চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে একটি সুবিশাল প্লে-গ্রাউন্ড রয়েছে। 

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ক্যাম্পাসে মোট শিক্ষক এবং কর্মচারী

প্রিন্সিপাল১ জন
ভাইস প্রিন্সিপাল১ জন
চিফ ইনস্ট্রাকটর বা ডিপার্টমেন্ট প্রধান৮ জন
ইনস্ট্রাকটর এবং ওয়ার্কশপ সুপার১৫ জন
জুনিয়র শিক্ষক১৭ জন
টেকনিক্যাল সাপোর্টিং স্টাফ৩০ জন
নন টেকনিক্যাল সাপোর্টিং স্টাফ৮০ জন

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর একাডেমিক কার্যক্রম 

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর ডিপ্লোমা কোর্সসমূহ

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক এর ওয়েবসাইট তথ্যমতে বর্তমানে চার বছর মেয়াদী ৭ টি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট চালু আছে। উক্ত প্রতিষ্ঠানে ৭ টি ডিপার্টমেন্টে মোট ৬৫০ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়নের সুযোগ পেয়ে থাকে। নিচে টেবিলে ডিপার্টমেন্ট, সিট সংখ্যা তুলে ধরা হল।

ডিপার্টমেন্টসিট সংখ্যা
ইলেকট্রিক্যাল১০০ টি
সিভিল১০০ টি
কম্পিউটার১০০ টি
এনভায়রনমেন্ট  ৫০ টি 
ইলেকট্রনিক্স১০০ টি
পাওয়ার ১০০ টি
মেকানিক্যাল ১০০ টি 

ছাত্র সংগঠন

এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বেশ কয়েকটি দলের সাথে যুক্ত আছে। যেখানে একাডেমিক পড়াশোনা ছাড়াও বিভিন্ন কারিকুলাম ও রাজনীতিক চর্চা হয়ে থাকে।

  • টিম কারিগর – প্রযুক্তি ফোকাস একটি টিম।
  • এলমনাই এসোসিয়েশন।
  • বাংলাদেশ পলিটেকনিক স্টুডেন্ট ফোরাম-সিপিএসএফ
  • বাংলাদেশ পলিটেকনিক সাধারণ ছাত্র পরিষদ
  • বাংলাদেশ ছাত্রলীগ
  • ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ
  • বাংলাদেশ ছাত্রদল
  • বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির

ছাত্রাবাস 

ছাত্রদের জন্য চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে চারটি হল রয়েছে:

  • মাস্টার দা সূর্য সেন হল
  • কবি কাজী নজরুল ইসলাম হল
  • নবাব সিরাজউদ্দৌলা হল
  • শহিদুল্লাহ হল

ছাত্রীদের জন্য একটি হল রয়েছে সেটি হলো:

  • প্রীতিলতা হল

উল্লেখ্য যে, প্রতিটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সম্পর্কে কিছু তথ্য একই থাকে। যার প্রদান কারণ হচ্ছে, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক নিয়ন্ত্রণ হয় বলে। তাই নিচের উল্লেখিত পয়েন্টগুলো একটি মাত্র ইনফরমেটিভ আর্টিকেলে রাখা হয়েছে যেন, যে কেউ খুব সহজে তথ্যগুলো পেতে পারে এবং একটি আর্টিকেলে বিস্তারিত পেয়ে যায়। যেমন, শিক্ষা ব্যবস্থা, কোটা পদ্ধতি, বৃত্তি, সরকারি পলিটেকনিকে পড়াশোনার খরচ, ক্লাসের সময়সূচি, ভর্তির যোগ্যতা, কোর্সের সময়সীমা, গ্রেডিং সিস্টেম, ইন্ডাস্ট্রিয়াল এটাচমেন্ট, উচ্চ শিক্ষার সুযোগ-সুবিধা। তাছাড়া আরও জানতে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রবিধান দেখুন।

লিমা খাতুন, চট্রগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, তেজগাঁও, ঢাকা, প্রকাশ-২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪,
<https://abhinoboschool.com/চট্টগ্রাম-পলিটেকনিক-ইনস্টিটিউট/>

চট্রগ্রাম পলিটেকনিক সংক্রান্ত প্রশ্ন ও উত্তর

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ভর্তির যোগ্যতা কি?

যেকোনো সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ভর্তি হতে এসএসসি পরীক্ষায় ছাত্রদের জন্য সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে জিপি ২.০ সহ কমপক্ষে জিপিএ ৩.০ এবং ছাত্রীদের জন্য জিপিএ ২.৫ প্রয়োজন। পূর্ববর্তী পরীক্ষায় ন্যূনতম ২য় বিভাগ থাকতে হবে। ‘ও’ লেভেলে একটি ‘সি’ ও অন্য দুটি বিষয়ে ‘ডি’ গ্রেড থাকতে হবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে এস.এস.সি বা সমমান পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ ২.০ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর লাইব্রেরি আছে কি?

হ্যাঁ, চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে একটি সুবিশাল লাইব্রেরি রয়েছে। এখানে বিভিন্ন প্রযুক্তিগত ও একাডেমিক বই, জার্নাল এবং অন্যান্য রিসোর্স পাওয়া যায়।

চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর খেলার মাঠ আছে কি?

হ্যাঁ, চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে একটি খেলার মাঠ আছে। এখানে বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার সুবিধা রয়েছে, যেমন ফুটবল, ক্রিকেট, ভলিবল এবং ব্যাডমিন্টন।

শেয়ার করুন বন্ধুদের সাথে

লেখক সম্পর্কে

mstlima

নিউজ
চাকরি
Home
Question
Search