পলিটেকনিক

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

লিখেছেন mstlima

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের অন্যতম সেরা একটি সরকারি পলিটেকনিক। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরিচালিত হয়। এটি শুধুমাত্র উত্তরবঙ্গেই নয়, সারা বাংলাদেশের মধ্যেই অন্যতম বৃহৎ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। আজকের আলোচনায় আমরা বগুড়া পলিটেকনিক সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানবো।

Table of Contents

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ইতিহাস

১৯৬২ সালে বগুড়া পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠিত হয়। ফোর্ড ফাউন্ডেশন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের অন্যান্য পলিটেকনিকের মতো এই প্রতিষ্ঠানটি স্থাপন করে। এর যাত্রা শুরু হয় তিন বছর মেয়াদি দুটি ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স দিয়ে। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে এটি বাংলাদেশের নবম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। বর্তমানে, ৪৯টি সরকারি পলিটেকনিকের মধ্যে বগুড়া পলিটেকনিক অন্যতম, যা প্রযুক্তি শিক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এবং শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।

অত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির অবস্থান বগুড়ার শেরপুর সড়কে। ইঞ্জি. মোঃ জয়নাল আবেদীন বর্তমানে বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এখানে ৯০ জন কর্মচারী এবং ১০০ জন শিক্ষক রয়েছেন। শ্রেণীকক্ষের সংখ্যা ৫২টি। বর্তমানে এখানে ৩,৪৬০ জন ছাত্র এবং ৮৫০ জন ছাত্রী পড়াশোনা করছেন।

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
Bogura Polytechnic Institute
ইআইআইএন (EIIN) ১৩৩৮১৯
নীতিবাক্য প্রযুক্তিই অগ্রগতি
ব্যবস্থাপনা সরকারি
শিক্ষার্থী ধরণ সহশিক্ষা
প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
বাংলায় বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
ইংরেজিতে (ব্লক লেটার) BOGURA POLYTECHNIC INSTITUTE
স্থাপিত 09/17/1962
ফোন +৮৮০২৫৮৮৮১৪০৬০
মোবাইল ০১৭১১০৭৪৮৩৫
ই-মেইল principal_bogra_poly@yahoo.com
ওয়েবসাইট bogura.polytech.gov.bd
ক্যাম্পাস ভূমি ১৮ একর
ঠিকানা
হোল্ডিং নম্বর/রোড শেরপুর রোড
ডাকঘর বগুড়া
পোস্ট কোড ৫৮০০
ওয়ার্ড ২৪
উপজেলা/থানা বগুড়া সদর
জেলা বগুড়া
বিভাগ রাজশাহী

ভিশন ও মিশন

ভিশন

বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত এবং আর্থ সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য ব্যাপকভাবে শিল্পের সঙ্গে মান সম্মত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ, সঠিক নির্দেশনা এবং পরামর্শ, সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে  বগুড়া পলিটেকনিক কে স্বনির্ভরশীল প্রমাণ করা।

মিশন

বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখার লক্ষ্যে, শিল্পের সঙ্গে সমন্বয় করে মানসম্মত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ, সঠিক নির্দেশনা, পরামর্শ এবং সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটকে স্বনির্ভরশীল হিসেবে প্রমাণ করা হয়েছে।

প্রিন্সিপালের বার্তা

করিগরি শিক্ষা ছাড়া অধিক জনসংখ্যাকে জনসম্পদে রূপান্তর করা অসম্ভব । বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তির জ্ঞান এবং বাস্তব সম্মত মাধ্যম হিসেবে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই। শিক্ষা মানুষকে আলোকিত করে । সে আলোকে প্রযুক্তি শিক্ষা ও সৃজনশীলতার চিরন্তন আবেদন সামনে রেখে বহিঃবিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে প্রতিষ্ঠানে নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধ উজ্জীবিত করতে আমি সদা প্রস্তুত। তদুপরি, শিক্ষার্থীদের ফলাফলের মান উন্নয়নে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকের সমন্বিত সহযোগিতা প্রয়োজন। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে অধ্যক্ষ হিসেবে আমি এবং আমার সহকর্মীবৃন্দ দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

বাংলাদেশের কারিগরি ও সামাজিক উন্নয়নের জন্য যথাযথ দিকনির্দেশনা ও কাউন্সেলিং বজায় রেখে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক উন্নত মানসম্পন্ন কারিগরি শিক্ষা প্রদানের জন্য আমরা সর্বদা আন্তরিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আপনাদের সকলকে আমার শুভেচ্ছা।

পরিচালনা পর্ষদ

মন্ত্রণালয় ও বিভাগ: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ’ পরিচালিত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
প্রশাসনিক পরিচালনা: বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রশাসনিক কার্যক্রম ‘বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর’ পরিচালনা করে।
একাডেমিক পরিচালনা: বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের একাডেমিক কার্যক্রম ‘বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড’ পরিচালনা করে।

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর সুযোগ-সুবিধা

ঐতিহ্যবাহী বগুড়া শহরের প্রবেশ পথে, বগুড়া পুলিশ লাইন্সের বিপরীতে শেরপুর রোডে, শোভন দালান-কোঠায় সজ্জিত ঐতিহ্যবাহী বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট অবস্থিত। এই প্রতিষ্ঠানটি সবুজ ছায়াঘেরা বৃক্ষরাজীতে পরিবেষ্টিত এবং একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবনের সামনে আলোকসজ্জিত ফোয়ারা সহ মনোমুগ্ধকর ফুলের বাগান রয়েছে। ১৮ একর জমির উপর নির্মিত এই প্রতিষ্ঠানটিতে তিন তলা একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবন, আবাসিক ভবন, ছাত্রাবাস, ছাত্রীনিবাস ইত্যাদি সন্নিবেশিত হয়েছে। ইনস্টিটিউটের প্রবেশমুখ, একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবনের গেট এবং ছাত্রাবাস ও ছাত্রীনিবাসের প্রবেশদ্বারগুলিতে রয়েছে সুসজ্জিত তোরণ ও কর্তব্যনিষ্ঠ নিরাপত্তা প্রহরী, যারা সার্বক্ষণিক প্রয়োজনীয় যোগাযোগের মাধ্যমসহ নিরাপত্তা এবং আগতদের তথ্য সংগ্রহ করেন।

লাইব্রেরি

শিক্ষার্থীদের পাঠদানের সুবিধার জন্য এখানে রয়েছে একটি সুবিশাল লাইব্রেরি। এই লাইব্রেরিতে বিভিন্ন বিষয়ের উপর হাজারো বই সংরক্ষিত রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের জ্ঞান অর্জনে সহায়ক। শিক্ষার্থীরা বিনামূল্যে এই লাইব্রেরিতে বই পড়তে পারে, পাশাপাশি তারা গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যও সহজেই পেতে পারেন। লাইব্রেরির পরিবেশ অত্যন্ত শান্ত এবং মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করার জন্য উপযোগী, যা পড়াশুনার সময় কার্যকরভাবে কাজে লাগানো সম্ভব।

ক্যান্টিন

ছাত্র, শিক্ষক এবং কর্মচারীদের সুবিধার কথা চিন্তা করে বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে একটি স্বাস্থ্যকর ও রুচিসম্পন্ন খাবার পরিবেশনকারী আধুনিক ক্যান্টিন রয়েছে।

খেলার মাঠ

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে একটি সুবিশাল খেলার মাঠ রয়েছে, যেখানে বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার সুযোগ তৈরি করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা ফুটবল, ক্রিকেট, বাস্কেটবলসহ নানা খেলা উপভোগ করতে পারে, যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়ক। খেলার মাঠটি ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজনের জন্যও ব্যবহৃত হয়, যা দলগত কাজ এবং নেতৃত্বের দক্ষতা উন্নয়নে ভূমিকা রাখে।

মসজিদ

বাংলাদেশ একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হওয়ায় অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মতো বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটেও একটি মসজিদ রয়েছে। এই মসজিদটি শিক্ষার্থীদের ধর্মীয় প্রয়োজনে সমর্থন করে, যেখানে তারা নিয়মিত নামাজ পড়তে পারেন এবং ইসলামী মূল্যবোধের ওপর ভিত্তি করে আধ্যাত্মিক উন্নয়নের সুযোগ পান। মসজিদের পরিবেশ শান্ত ও পূণ্যতম, যা শিক্ষার্থীদের মানসিক প্রশান্তি দেয়। বিশেষ করে জুমার দিনে এখানে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী উপস্থিত হয়, যা সম্প্রদায়ের ঐক্য এবং একতাবদ্ধতা বাড়ায়।

রোভার স্কাউট

পড়াশোনার পাশাপাশি নিয়ম-শৃঙ্খলা ও নৈতিক অনুশীলনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা যেন নেতৃত্বের ক্ষেত্রে নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তুলতে পারে এবং মানবতার সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিতে পারে, সেই লক্ষ্যে গৌরবের সাথে এগিয়ে চলছে বগুড়া পলিটেকনিক রোভার স্কাউট দলের কার্যক্রম। ১৯৯২ সালে যাত্রা শুরু করা এই রোভার স্কাউট দলের বর্তমান ইউনিটের সংখ্যা ৩টি।

পরিবহন ব্যবস্থা

ছাত্র, শিক্ষক এবং কর্মচারীদের সুবিধার জন্য বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের একটি নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থা রয়েছে। এই পরিবহন ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে আসা-যাওয়ার প্রক্রিয়াকে সহজ এবং নিরাপদ করে, বিশেষ করে যারা দূরবর্তী এলাকায় বাস করেন। বাসগুলো সময়সূচী অনুযায়ী নির্দিষ্ট স্থানে নিয়মিত চলাচল করে, যা শিক্ষার্থীদের সময় ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে।

আবেদনের যোগ্যতা

বাংলাদেশের অন্যান্য সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের মতো, বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ভর্তির জন্য একজন শিক্ষার্থীর এসএসসি পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ এবং সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে ৩.০০ থাকতে হবে। একজন শিক্ষার্থীর এই যোগ্যতা থাকলেই সে এই পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে আবেদন করতে পারবে। আবেদনের পর মেধাতালিকায় স্থান পেলেই এই প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারবে।

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ক্যাম্পাসে মোট শিক্ষক এবং কর্মচারী

প্রিন্সিপাল১ জন
ভাইস প্রিন্সিপাল১ জন
চিফ ইনস্ট্রাকটর বা ডিপার্টমেন্ট প্রধান৩ জন
ইনস্ট্রাকটর এবং ওয়ার্কশপ সুপার১৫ জন
জুনিয়র শিক্ষক২৪ জন
টেকনিক্যাল সাপোর্টিং স্টাফ৪২ জন
নন টেকনিক্যাল সাপোর্টিং স্টাফ৭০ জন

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর একাডেমিক কার্যক্রম

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর ডিপ্লোমা কোর্সসমূহ

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ওয়েবসাইট তথ্যমতে, বর্তমানে চার বছর মেয়াদী ৯ টি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট চালু আছে। প্রতিটি ডিপার্টমেন্টে একাধিক গ্রুপ রয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানে ৯টি ডিপার্টমেন্টে মোট ১২০০ শিক্ষার্থী অধ্যয়নের সুযোগ পেয়ে থাকে। নিচে টেবিলের মাধ্যমে ডিপার্টমেন্ট, গ্রুপ ও সিট সংখ্যা তুলে ধরা হলো।

ডিপার্টমেন্টসিট সংখ্যা
ইলেকট্রিক্যাল২০০ টি
সিভিল২০০ টি
কম্পিউটার১০০ টি
মেকানিক্যাল২০০ টি
ইলেকট্রনিক্স১০০ টি
রেফ্রিজারেশন এন্ড এয়ার -কন্ডিশন১০০ টি
পাওয়ার১০০ টি
মাইনিং এন্ড মাইন সার্ভিস টেকনোলজি১০০ টি
ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি টেকনোলজি১০০ টি

ছাত্র সংগঠন

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা বেশ কয়েকটি দলের সাথে যুক্ত রয়েছে, যেখানে একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন কারিকুলাম ও রাজনৈতিক চর্চা হয়ে থাকে। এই দলগুলো হলো:

  • টিম কারিগর – প্রযুক্তি ফোকাস
  • এলামনাই এসোসিয়েশন
  • বাংলাদেশ পলিটেকনিক স্টুডেন্ট ফোরাম (বিপিএসএফ)
  • বাংলাদেশ পলিটেকনিক সাধারণ ছাত্র পরিষদ
  • বাংলাদেশ ছাত্রলীগ
  • ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ
  • বাংলাদেশ ছাত্রদল
  • বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির

ছাত্রাবাস

অন্যান্য সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের মতো, বগুড়া সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটেও কয়েকটি আবাসিক হোস্টেল রয়েছে। ছাত্রদের জন্য দুটি হোস্টেল এবং ছাত্রীদের জন্য একটি হোস্টেল রয়েছে। হোস্টেলগুলো হলো:

  • উত্তর প্রান্তিক ছাত্রাবাস
  • দক্ষিণ প্রান্তিক ছাত্রাবাস
  • করতোয়া ছাত্রীনিবাস

উল্লেখ্য যে, প্রতিটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সম্পর্কে কিছু তথ্য একই থাকে। যার প্রদান কারণ হচ্ছে, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক নিয়ন্ত্রণ হয় বলে। তাই নিচের উল্লেখিত পয়েন্টগুলো একটি মাত্র ইনফরমেটিভ আর্টিকেলে রাখা হয়েছে যেন, যে কেউ খুব সহজে তথ্যগুলো পেতে পারে এবং একটি আর্টিকেলে বিস্তারিত পেয়ে যায়। যেমন, শিক্ষা ব্যবস্থা, কোটা পদ্ধতি, বৃত্তি, সরকারি পলিটেকনিকে পড়াশোনার খরচ, ক্লাসের সময়সূচি, ভর্তির যোগ্যতা, কোর্সের সময়সীমা, গ্রেডিং সিস্টেম, ইন্ডাস্ট্রিয়াল এটাচমেন্ট, উচ্চ শিক্ষার সুযোগ-সুবিধা। তাছাড়া আরও জানতে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রবিধান দেখুন।

লিমা খাতুন, বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, তেজগাঁও, ঢাকা, প্রকাশ-২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪,
<https://abhinoboschool.com/বগুড়া-পলিটেকনিক-ইনস্টিটিউট/>

বগুড়া পলিটেকনিক সংক্রান্ত প্রশ্ন ও উত্তর

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

এই প্রতিষ্ঠানটি ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ভর্তির যোগ্যতা কি?

যেকোনো সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ভর্তি হতে এসএসসি পরীক্ষায় ছাত্রদের জন্য সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে জিপি ২.০ সহ কমপক্ষে জিপিএ ৩.০ এবং ছাত্রীদের জন্য জিপিএ ২.৫ প্রয়োজন। পূর্ববর্তী পরীক্ষায় ন্যূনতম ২য় বিভাগ থাকতে হবে। ‘ও’ লেভেলে একটি ‘সি’ ও অন্য দুটি বিষয়ে ‘ডি’ গ্রেড থাকতে হবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে এস.এস.সি বা সমমান পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ ২.০ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে কি কি টেকনোলজি আছে?

বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বর্তমানে সিভিল, কম্পিউটার, ইলেক্ট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স,পাওয়ার এবং আরএসি টেকনোলজি আছে।

শেয়ার করুন বন্ধুদের সাথে

লেখক সম্পর্কে

mstlima

নিউজ
চাকরি
Home
Question
Search